নগদ কিস্তি এবং EMI সুবিধায় ওয়ালটন মোবাইল এখন আরো সহজলভ্য।
নগদ কিস্তি সুবিধা পাওয়া যাবে শুধুমাত্র সকল ওয়ালটন প্লাজা-তে এবং ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে EMI সুবিধা পাওয়া যাবে যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা এবং ওয়ালটন ব্র্যান্ড আউটলেট-এ।
ওয়ালটন স্মার্টফোন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- https://bit.ly/1JbYuyn
অন্যান্য তথ্য ও সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করুন ০৯৬১২৩১৬২৬৭ অথবা ১৬২৬৭ নম্বরে। **
শর্ত প্রযোজ্য
কিস্তিতে কি নতুন স্মার্টফোন কিনতে চান কিস্তিতে মোবাইল ক্রয় সুযোগ !
আপনার সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নেই ! আপনি ভালো ক্যামেরা, ভালো ডিসপ্লে, ভালো প্রসেসরের স্মার্টফোন কিনতে চান ! তাহলে আপনার জন্য ওয়ালটন নিয়ে আসলো কিস্তিতে মোবাইল কেনার সুবিধা । কিভাবে কিস্তিতে মোবাইল কিনতে পারবেন ? আপনার প্রশ্ন যদি এরকম হয়ে থাকে, তো চলুন জেনে আসি কিস্তিতে মোবাইল কেনার নিয়ম বলি ।
কিস্তিতে দুই উপায় স্মার্টফোন কেনা যায় অর্থাৎ আপনি চাইলে সরাসরি নগদ কিস্তির মাধ্যমে স্মার্টফোন কিনতে পারেন ও আপনার যদি ক্রেডিট কার্ড থাকে সে ক্ষেত্রে EMI মাধ্যমে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন কিস্তিতে । যদি স্মার্টফোন তিন মাসের কিস্তিতে কিনেন, তাহলে অতিরিক্ত টাকা বা সুদ দিতে হবে না, তবে ছয় মাসের বা এক বছরের কিস্তিতে যদি স্মার্ট ফোন কিনেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই অতিরিক্ত পরিমাণ কিছু টাকা বা সুদ প্রদান করতে হবে । ৬ মাস বা এক বছরের কিস্তিতে নিলে ইন্টারেস্ট হবে ১৬% ।
কিস্তিতে কারা মোবাইল কিনতে পারবে ?
যেকোন পেশাজীবী নিতে পারে যেমন : ব্যবসায়ী বা দোকাদার, স্টুডেন্ট, সরকারি বা বেসরকারী চাকুরীজীবী, শিক্ষক ইত্যাদি । তবে কিস্তিতে ফোন নিতে অবশ্যই গ্যারান্টর লাগবে এক থেকে দুই জন ।
কিস্তিতে মোবাইল কেনার জন্য কি কি পেপার লাগবে ?
কিস্তিতে ফোন কিনতে হলে ২০% থেকে ৬০% এর মধ্যে ডাউন পেমেন্ট করতে হবে, আর বাকি টাকা মাসে মাসে পরিশোধ করতে হবে । এখানে ডাউন পেমেন্ট বলতে আসলে কী বোঝানো হয়েছে ? বিষয়টিকে একটি উদাহরণের মাধ্যমে বোঝানো যাক । ধরা যাক একটা নতুন ওয়ালটন মোবাইলের দাম দশ হাজার টাকা, এই টাকার মধ্যে ২০ শতাংশ হতে ৬০ শতাংশ এই রেঞ্জের মধ্যে কিছু টাকা পেমেন্ট আগে দিতে হবে, সেটি হতে পারে ২ হাজার টাকা থেকে ৬ হাজার টাকার মাঝে । ঠিক তেমনিভাবে দামের উপর নির্ভর করে এই ডাউন পেমেন্টের পরিমাণ কমবেশি হতে পারে ।
১) একজন বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে ।
২) জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি যিনি কিস্তিতে ফোন নিবে ও গ্যারান্টরের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ।
৩) দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি যিনি কিস্তিতে ফোন নিবে ও গ্যারান্টরের ।
৪) যিনি গ্যারান্টর হবেন তাকে উপার্জনক্ষম হতে হবে
৫) এছাড়াও ওয়ালটন প্লাজা থেকেই দেওয়া ফরম যথাযথ ভাবে পুরুণ করতে হবে ।
রবি সিম কোম্পানি থেকে কিস্তিতে ফোন কেনার সুযোগ
সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার বা এর বেশি টাকার মোবাইল কিস্তিতে নেওয়া সম্ভব । আর যদি EMI এর মাধ্যমে কিস্তিতে ফোন নিতে চায় কেউ তাহলে গ্যারান্টর ও উপরোক্ত কোন পেপার লাগবে না । আর আপনি যদি কিস্তিতে মোবাইল নিতে চান ? সেক্ষেত্রে আপনি আপনার নিকটস্থ ওয়ালটন প্লাজা বা ওয়ালটন শোরুম এ যেতে পারেন উপরোক্ত সকল পেপারস নিয়ে ।
বিস্তারিত জানতে
যোগাযোগ করুন ওয়ালটনের যেকোন শো-রুমে
অথবা ফোন করুন Helpline 16267 & 09612316267 Operation hour