প্রি -ট্রায়াল চার আসামির শেষে, পিরৌজপুর এহসান রাগীবাসহ গ্রুপ,
এহসান ক্লায়েন্টদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে প্রতারণার অভিযোগ, এহসান রজব এহসান গ্রুপের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এবং তার তিন ভাই সাত দিনের শেষে কারাগারে প্রি -ট্রায়াল ডিটেনশন। পুলিশ বলছে, প্রি-ট্রায়াল ডিটেনশনে সন্দেহভাজনের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।
পিরোজপুর থানার সহকারী পরিদর্শক সদর মুনিরুল ইসলাম চারজন সন্দেহভাজনকে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করেন। এরপর অতিরিক্ত প্রধান বিচারপতি ইকবাল মাসউদ আসামীদের কারাগারে রাখার নির্দেশ দেন।
ঘোষণা,
জালিয়াতি এবং জালিয়াতি দ্বারা গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা আত্মসাতের বিশাল সমষ্টি অভিযোগে 9 সেপ্টেম্বর এহসান Ragheb গ্রুপ ও মূলধনের তোপখানা রোড জেলা থেকে তার ভাই আবু বাশার খানের পরিচালনা বোর্ডের পুলিশ গ্রেফতার র্যাব চেয়ারম্যান সূত্র জানায় । আজ বিকেলে পিরোজপুর সদর পুলিশ রজব এহসানের দুই ভাই মাহমুদ আল হাসান ও খায়রুল ইসলামকে গ্রেফতার করে।
পিরোগপুর সদর উপজেলার মিলগ্রাম গ্রামের বাসিন্দা হারুনা রশিদ রাজীব আহসান ও তার চার ভাইয়ের বিরুদ্ধে 96 গ্রাহকের কাছ থেকে 1,15,55,933 টাকা আত্মসাতের জন্য একটি মামলা দায়ের করেছেন। ১০ সেপ্টেম্বর পুলিশ মামলায় মাহমুদ আল হাসান ও খায়রুল ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়।
এহসান এবং আবু বাশার খান 11 সেপ্টেম্বর বিকেলে পিরোজপুর সদর থানায় হস্তান্তর করলে পুলিশ একই মামলায় তাদের গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায়। পরবর্তীতে, ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা পিরোজপুর সদর থানায় রজব আহসান এবং তার চার ভাইবোনের বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা দায়ের করেন। এর মধ্যে চারটি মামলা সিআইডির কাছে এবং একটি পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মনিরুল ইসলাম আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের প্রাক-বিচারের জন্য আবেদন করেন। ১ September সেপ্টেম্বর পিরোজপুর হাই ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার-পূর্ব আটকের আবেদন শোনার পর বিচারক এমডি জারি করেন। মহিলদ্দিনকে প্রত্যেক আসামির জন্য সাত দিনের
প্রিট্রিয়াল ডিটেনশন দেওয়া হয়েছিল।
পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এজেডএম মাসুদুজ্জামান জানান, রজব এহসান ও তার তিন ভাইয়ের তদন্তের সময় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এই তথ্য মামলার তদন্তে কাজে লাগবে।